৬ বছরের মেয়ের কাছে দশে ১ পয়েন্ট পেল ইতিহাদ এয়ারওয়েজ

দিন বদল বাংলাদেশ ডেস্ক || দিন বদল বাংলাদেশ

প্রকাশিতঃ বিকাল ০৫:০৯, সোমবার, ১৫ এপ্রিল, ২০২৪, ২ বৈশাখ ১৪৩০
ফাইল ফটো

ফাইল ফটো

‘ইতিহাদ আমার ৬ বছর বয়সী মেয়েকে বিজনেস ক্লাসে তার সাম্প্রতিক ফ্লাইটের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে একটি সমীক্ষা পাঠিয়েছে। আমি আমার মেয়েকে প্রভাবিত না করেই জরিপের উত্তর দিতে দিয়েছি। এটি খুব ভয়ানক ছিল।’

সিঙ্গাপুর-ভিত্তিক কোম্পানির সিইও মার্ক রস-স্মিথ সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতিহাদ এয়ারওয়েজের বিজনেস ক্লাস নিয়ে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন। পোস্টটি মূলত ইতিহাদ এয়ারওয়েজে ভ্রমণ অভিজ্ঞতা নিয়ে তার ছয় বছর বয়সী মেয়ের পর্যালোচনা। মেয়েটি ইতিহাদকে ১০ এর মধ্যে মাত্র ১ পয়েন্ট দিয়েছে।

শুধু কম রেটিংই নয়, ইতিহাদ এয়ারওয়েজে ভ্রমণকে মার্কের মেয়ে ‘গুরুত্বর ত্রুটি’ বলেও অভিহিত করেছে।


এক্সে শেয়ার করা পোস্টে স্মিথ লিখেছেন, ‘ইতিহাদ আমার ৬ বছর বয়সী মেয়েকে বিজনেস ক্লাসে তার সাম্প্রতিক ফ্লাইটের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে একটি সমীক্ষা পাঠিয়েছে। আমি আমার মেয়েকে প্রভাবিত না করেই জরিপের উত্তর দিতে দিয়েছি। এটি খুব ভয়ানক ছিল।’


প্রতিক্রিয়া শেয়ার করে তিনি আরও বলেছে,যে তার মেয়ে ফ্লাইটকে ‘খারাপ’ বলে মনে করেছে কারণ তার স্কুলের বন্ধুরা এতে ছিল না। বাচ্চাদের খাবার ভালো ছিল না, কারণ তাদের চকলেট দেওয়া হয়নি। বাচ্চাদের জন্য গরম তোয়ালের ব্যবস্থাও রাখা হয়নি।

ইতিহাদ এয়ারওয়েজে ভ্রমণ নিয়ে মার্কের মেয়ের অভিযোগ ছিল আরও কয়েকটি। ফ্লাইট শুরুর আগে ভিডিও চালানো হয়নি। আর এসব সমস্যার কারণেই মূলত ইতিহাদ এয়ারওয়েজকে ১০-এর মধ্যে মাত্র ১ রেটিং পয়েন্ট দিয়েছে মার্ক রস-স্মিথের মেয়ে।

মার্কের পোস্টে আরও অনেক এক্স ব্যবহারকারীও প্রচুর প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন। তাদের মধ্যে কেউ কেউ বলেছেন যে, বাচ্চারা কখনো কখনো সবচেয়ে সৎ মতামত দেয়। একজন বলেছেন, বাচ্চারা সত্যি কথা বলে। সেই সত্য কখনো কখনো খুব নির্মম হয়।

আরেকজন লিখেছেন, ‘আসল কথাটা হলো, আপনার গ্রাহকেরা কী চায় তা জানা। এ ছাড়াও, বাচ্চাদের সঙ্গে ঝামেলা করবেন না। তারা সত্যি বলে।’

দিনবদলবিডি/Hossain

সর্বশেষ

পাঠকপ্রিয়